1. kazi.rana10@gmail.com : Sohel Rana : Sohel Rana
  2. jmitsolution24@gmail.com : support :
শুক্রবার, ০৩ অক্টোবর ২০২৫, ০৩:৩৩ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
মানবিকতার আলো: ভাটপাড়ায় ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পে ৯ শতাধিক মানুষের চিকিৎসা নগরকান্দায় জন্ম নেওয়ার ১৪ দিনেও মিলেনি বাবার পরিচয় প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন মুকসুদপুর উপজেলা বিএনপির মুকসুদপুরে জামায়াতের ৫ দফা দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ হাত পাখার বিজয় হলে রাষ্ট্র ও মানবতার বিজয় হবে: ফয়জুল করিম নিয়মনিতীর তোয়াক্কা না করে মুকসুদপুরে বসতবাড়িতে অবৈধ ওষুধের দোকানে চলছে রমরমা বাণিজ্য মুকসুদপুরে ৩৩৩ কেজি পোনামাছ অবমুক্ত শারদীয় দূর্গাপূজা উদযাপন উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা বোয়ালমারীতে সোনালীকা ট্রাক্টরের ফ্রি সার্ভিস ক্যাম্প ও মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত শারদীয় দূর্গাপূজা উদযাপন উপলক্ষে প্রস্তুতি মূলক সভা

নিয়মনিতীর তোয়াক্কা না করে মুকসুদপুরে বসতবাড়িতে অবৈধ ওষুধের দোকানে চলছে রমরমা বাণিজ্য

রাসেল কাজী
  • Update Time : বুধবার, ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫
  • ৯৯ Time View

মুকসুদপুরে নিয়মনিতীর তোয়াক্কা না করেই নিজের বসতবাড়িতে গড়ে তুলেছেন বিশাল ওষুধের দোকান ও অবৈধ চিকিৎসালয়। এভাবেই রমরমা বাণিজ্য করে যাচ্ছে এই ভুয়া চিকিৎসক।
ওষুধের দোকান করার জন্য অনেক নিয়ম থাকলেও কোন নিয়ম না মেনেই নিজের বসতবাড়ি গোপালগঞ্জ জেলার মুকসুদপুর উপজেলার ভাবড়াশুর ইউনিয়নের দিঘড়া গ্রামে গড়ে তুলেছেন চিকিৎসালয় ও ওষুধের দোকান ভুয়া ডা. বিধান চন্দ্র টিকাদার।

জানাগেছে, ভুয়া ডা. বিধান চন্দ্র টিকাদার তার চিকিৎসালয়ের তিনিই একমাত্র ডাক্তার। নিজেই প্রেসক্রিপশন করে হায়ার এন্টিবায়োটিক ব্যবহার করে হরমেশাই। বাড়ি বাড়ি গিয়ে বাচ্চা ডেলিভারির কাজও করেন তিনি। দোকানে মেয়াদউত্তীর্ন ওষুধ বিক্রয় করারও অভিযোগ পাওয়া গেছে।

 

কিন্তু ওষুধের দোকান করতে হলে বাংলাদেশ ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর থেকে ড্রাগ লাইসেন্স নিতে হয়, যার জন্য ফার্মেসি কাউন্সিল থেকে ছয় মাসের ফার্মাসিস্ট প্রশিক্ষণ সম্পন্ন করতে হবে। এছাড়াও প্রয়োজনীয় কাগজপত্র যেমন ট্রেড লাইসেন্স, টিআইএন সার্টিফিকেট, পাসপোর্ট সাইজের ছবি, ব্যাংক একাউন্ট, ব্যাংক স্বচ্ছতার সনদপত্র, এবং দোকান ভাড়ার চুক্তিপত্র বা দলিলের সত্যায়িত ফটোকপি জমা দিতে হয় না দিলে অপরাধে গন্য হবে।


সরেজমিনে গিয়ে দেখাযায়, অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ ও ময়লা আবজনার ভিতর ওষুধের দোকান।  একটা টিনের ঘরে হায়ার এন্টিবায়োটিকসহ নামিদামি প্রায় সব কোম্পানির ওষুধ আছে। এছাড়াও ফ্রিজ ছাড়া রয়েছে ছাপোজিট। যদিও এসব ওষুধ রাখর জন্য নিতিমালা ও তাপমাত্রা কম রাখার জন্য প্রয়োজনীয় কোন ব্যবস্থা নেই সেখানে। দোকানের ভিতরে ভুয়া ডাক্টার বিধান চন্দ্রর ছেলে বিশ্বজিৎ চন্দ্র টিকাদার ঘুমান থাকেন ও কিছু ওষুধ মাটিত পড়ে থাকে নোংড়া জামা প্যান্ট পানির কলশ পড়ে থাকতে দেখাগেছে।


সচেতন মহলের দাবি, অনুমোদন থাকলেই সব জায়গায় সব পরিবেশে ওষুধের দোকান বা ব্যবসা করা যায় না। বিধান চন্দ্র টিকাদার যে পরিবেশে ওষুধের দোকান করেছে তাতে মান নিয়ে প্রশ্ন  উঠেছে সচেতন নাগরিকদের মনে। এত অধিক তাপমাত্রায় ওষুধ ভালো থাকার কথা না। তাই এ সকল ওষুধ খেয়ে আরো বিপদে পড়তে পারে রোগিরা। তাই এই সকল ওষুধের দোকান বন্ধ করে দেওয়া জরুরী।
এ ব্যাপারে বিধান চন্দ্র টিকাদারের সাথ কথা বলতে চাইলে তার ছেলের মোবাইল দিয়ে ফোন করলে তিনি বলেন,  আমি দুরে আছি এখন কথা বলতে পারবো না রোগি দেখতে আসছি।
বিধান চন্দ্র টিকাদারের ছেলে বলেন, আমাদের দোকানের কাগজপত্র সব ঠিক আছে তাই আমরা ব্যবসা করি । এছাড়াও তিনি তাদের নামে নিউজ করলে দলীয় ভয়ভীতি প্রদর্শণ করেন।
এ বিষয়ে মুকসুদপুর স্বাস্থ কমপ্লেক্সের টিএইচও রায়হান ইসলাম শোভন বলেন, ভুয়া ডাক্তারদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা কঠোর নেওয়ার নিদেশনা আছে তাই যতদ্রুত সম্ভব ম্যাজিস্ট্রেট নিয়ে অভিযান পরিচালনা করবো।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved © 2023
error: Content is protected !!