1. kazi.rana10@gmail.com : Sohel Rana : Sohel Rana
  2. jmitsolution24@gmail.com : support :
শুক্রবার, ৩১ অক্টোবর ২০২৫, ১০:২৩ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
সোনাপুরে ভোটারদের হাতে শামা ওবায়েদের ৩১ দফা লিফলেট পৌঁছে দিলেন ছরোয়ার হোসেন মুকসুদপুর কৃষি অফিসার বাহাউদ্দিন সেখের বিরুদ্ধে মিথ্যা সংবাদ প্রকাশ নবীনবরণে নতুন স্বপ্নের আলো : সরকারি মুকসুদপুর কলেজে তারুণ্যের উৎসব যুবদল সবসময় দেশের গণতন্ত্র, স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছে – সেলিমুজ্জামান সেলিম ফরিদপুরে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী সফল করতে হাসান আশরাফের নেতৃত্বে বিশাল মিছিল রাজবাড়ীতে মোবাইল কোর্টে মাদকসেবীর কারাদণ্ড মধুখালীতে বালিশ চাপা দিয়ে স্ত্রী হত্যা মামলার প্রধান আসামী গোপালগঞ্জ থেকে গ্রেফতার মধুখালীতে নতুন কমিটি পেয়ে বিএনপির আনন্দ মিছিল সালথায় বাসর রাতে যুবকের আত্মহত্যা গোপালগঞ্জে ক্লাস্টারভিত্তিক চিংড়ি চাষে দক্ষতা বৃদ্ধিতে পাঁচ দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ চলছে।

ফরিদপুরে বারি তিল-৪ ও বারি চিনাবাদাম-৮ জাতের উপর মাঠ দিবস অনুষ্ঠিত

স্টাফ রিপোর্টার
  • Update Time : শনিবার, ৮ জুন, ২০২৪
  • ২৮৮ Time View

বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের সরেজমিন গবেষণা বিভাগ, ফরিদপুর এর উদ্যোগে আজ শনিবার ফরিদপুর জেলার সদর উপজেলার ডিক্রির চরের পালডাঙ্গী গ্রামে তেলজাতীয় ফসলের উৎপাদন বৃদ্ধি প্রকল্পের অধীনে মাঠ দিবস অনুষ্ঠিত হয়েছে। প্রকল্পের ফরিদপুর অঞ্চলের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. সেলিম আহম্মেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন তৈলবীজ গবেষণা কেন্দ্র, বিএআরআই, গাজীপুরের মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ও প্রকল্প সমন্বায়ক ড. ফেরদৌসী বেগম। এ ছাড়া বিশেষ অতিথি হিসেবে ছিলেন মসলা গবেষণা উপ-কেন্দ্রের, প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. আলাউদ্দিন খান, বিএডিসি ফরিদপুর, সিনিয়র সহকারী পরিচালক, মো. আলি হোসেন।

বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মো. জাহিদ হাসান সোহেলের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন ওই অঞ্চলের উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা ও সংশ্লিষ্ট বৈজ্ঞানিক সহকারীবৃন্দ। মাঠ দিবসে শতাধিক কৃষান কিষানি অংশগ্রহণ করেন। এ বছর পালডাঙ্গী গ্রামে বারি তিল-৪ ও বারি চিনা বাদাম-৮ এর বাম্পার ফলন হয়েছে। এই জাত দুটি খরা সহিষ্ণু হওয়ায় চরাঞ্চলে আবাদের জন্য উপযোগী। অতিথিরা কৃষকদের সাথে চরাঞ্চলে বারি তিল-৪ ও বারি চিনা বাদাম-৮ এর উৎপাদন কার্যক্রমের মাঠ পরিদর্শন করেন এবং উপস্থিত সবাই বারি উদ্ভাবিত আধুনিক তিল ও বাদাম জাতসমূহ গ্রহণ করার আশাবাদ ব্যক্ত করেন।

বক্তারা বলেন, এ দেশের কৃষকরা সাধারণত স্থানীয় জাতের তিল ও চীনা বাদাম আবাদ করে থাকে, দেশি তিল হেক্টর প্রতি গড় ফলন মাত্র ১.১ টন। বারি তিল-৪ এর হেক্টর প্রতি ফলন ১.৫ টন। দেশি চিনা বাদাম হেক্টর প্রতি গড় ফলন মাত্র ১.৮ টন। বারি চিনা বাদাম-৮ এর হেক্টর প্রতি ফলন ২.৫ টন। তাই নতুন জাত আবাদে কৃষক আর্থিকভাবে লাভবান হয়। এ ছাড়া এই বারি তিল-৪ ও বারি চিনা বাদাম-৮ জাত দুটি খরা সহিষ্ণু হওয়ায় চরাঞ্চলে আবাদের জন্য উপযোগী। প্রধান অতিথি বলেন, প্রতি বছর ভোজ্যতেল আমদানিতে সরকারের প্রচুর অর্থ ব্যয় হয়। তাই পরিবারের ও দেশের চাহিদা পূরণে তিল ও চিনা বাদাম আবাদ ক্রমান্বয়ে বাড়াতে হবে। সঠিক পরিচর্যা ও সুষম সার প্রয়োগ নিশ্চিত করতে হবে। উৎপাদনের পাশাপাশি নিজেদের খাদ্য তালিকায় সরিষা ও সয়াবিন তেলের পাশাপাশি তিল ও চিনা বাদাম তেলের ব্যবহার বাড়াতে হবে। সবাইকে বারি উদ্ভাবিত অন্যান্য নতুন জাত ও প্রযুক্তি গ্রহণ করে কৃষির উৎপাদনকে আরও একধাপ এগিয়ে নিতে অনুরোধ করেন ড. সেলিম আহম্মেদ।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved © 2023
error: Content is protected !!