1. kazi.rana10@gmail.com : Sohel Rana : Sohel Rana
  2. jmitsolution24@gmail.com : support :
শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৪:৩৮ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নিহত রিক্সা চালক বাবু মোল্যার কবর জিয়ারত করেন  বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্রতিনিধি দল মুকসুদপুরে বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করাকে কেন্দ্র করে দুগ্রুপের সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ৫ নগরকান্দায় সাংবাদিকদের সাথে নবাগত ওসির মতবিনিময় স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা খুন” গোপালগঞ্জে শেখ সেলিম-কানতারা খানসহ ১১৮ জনের বিরুদ্ধে মামলা সালথায় কৃষকদের মাঝে বিনামূল্যে পেঁয়াজ বীজ ও সার বিতরণ সালথা উপজেলা পর্যায়ে শ্রেষ্ঠ প্রধান শিক্ষক বাবু অনন্ত বিশ্বাস ফরিদপুরে কোটি টাকা নিয়ে লাপাত্তা ব্যাংকের এজেন্ট মালিক ফরিদপুরে তরুণীকে উত্ত্যক্ত, প্রতিবাদ করায় দুই যুবককে গুলি ফরিদপুরে বাসের হেলপার সাদ্দামকে হত্যার দায়ে পাঁচজনের যাবজ্জীবন বিগত তিন জাতীয় নির্বাচনের সিইসিদের বিরুদ্ধে মামলা

লােকসানের মুখে ফরিদপুরের বাঙ্গি চাষিরা

বাঙ্গালী খবর রিপোর্ট
  • Update Time : শনিবার, ৩০ মার্চ, ২০২৪
  • ৮২ Time View

 

ফরিদপুরের সদরপুরে ব্যাপকভাবে চাষ হয় লালমি জাতের বাঙ্গি। এ বছর রোজার শুরুতে বাজারে উঠাতে না পারায় আর্থিক ভাবে ক্ষতির মুখে পড়েছেন চাষিরা। কয়েকটি জেলায় অল্প পরিসরে এ বাঙ্গি চাষ হলেও কৃষি বিভাগের তথ্যমতে এটি ফরিদপুর জেলার ফসল। এ বাঙ্গির চাষ এ জেলায়ই বেশি হয়।

জানা যায়, ফরিদপুরের চরাঞ্চলে পবিত্র রমজান মাসের কথা চিন্তা করেই বাঙ্গি চাষ করা হয়। কিন্তু এ বছর আবহাওয়ার তারতম্যের কারণে সময়মতাে গাছ হয়নি, হয়নি ফলনও। সবই হয়েছে দেরীতে। প্রতি বছর এ বাঙ্গি চাষ করে আর্থিকভাবে লাভবান হলেও এ বছর লােকসান হতে পারে চাষিদের। গত বছর মৌসুমের শুরুতে মাঝারি সাইজেরর ১০০ বাঙ্গি বিক্রি হয়েছে ৫-৭ হাজার টাকা। যা এ বছর সর্বোচ্চ ৩ হাজার টাকা দাম পাচ্ছেন চাষিরা।

সরেজমিনে জানা যায়, জেলার কৃষ্ণপুর থেকে সদরপুর পর্যন্ত রাস্তার দুপাশে বাঙ্গি জমা করে রেখেছেন চাষিরা। পরে পাইকাররা এসে রাস্তা থেকেই কিনে নিয়ে যান। সদরপুর উপজেলার কৃষ্ণপুর ইউনিয়নের রমজান শেখ, মাকসুদ, নেছার, রোকসানাসহ চাষিরা জানান, তারা প্রতি বছরই বাঙ্গি চাষ করেন। তাদের টার্গেট থাকে রমজান মাসের শুরুতেই যেন তােলা যায়। কিন্তু এ বছর শীত ও কুয়াশার কারণে সময়মতো চাষ করা যায়নি। গাছও সময়মতো হয়নি। তাই এ বছর বাজারে উঠতে দেরী হয়েছে।

জেলা কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগের তথ্যমতে, জেলায় এ বছর ৮০২ হেক্টর জমিতে বাঙ্গি চাষ হয়েছে। যার মধ্যে ৫৩২ হেক্টরই লালমি জাতের। এ জাতের বাঙ্গি বেশি চাষ হয় সদরপুর উপজেলায়। এ বছর ছােট সাইজের লালমি প্রতি ১০০ বিক্রি হচ্ছে ৮০০ থেকে ১২০০ টাকা। মাঝারি সাইজেরটা বিক্রি হচ্ছে ১৫০০ থেকে ১৬০০ এবং বড় সাইজটি সর্বোচ্চ ৩ হাজার টাকা হিসেবে বিক্রি হচ্ছে।

সদরপুরের কাটাখালীর চাষি সবুর মােল্যা বলেন, ‘রােজার শুরুতে লালমি (বাঙ্গি) উঠলে দাম ও চাহিদা বেশি থাকে। এ বছর লালমি কারাে উঠেছে ৬ রােজার পর। বেশিরভাগেরই উঠেছে ১০ রােজার পর। তখন এমনিতেই দাম নেমে যায়। আবার সারাদেশের লালমিও বাজারে ওঠে। সব মিলিয়ে দাম পাওয়া যায় না।’

ফরিদপুর কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক কৃষিবিদ মাে. রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘লালমিকে ফরিদপুরের ঐতিহ্যবাহী ফল বলা যেতে পারে। এটি আশপাশের জেলায় কিছুটা চাষ হলেও খুব অল্প। এ বছর শীতের কারণে ফলন আসতে দেরী হয়েছে। যাতে হয়তাে কিছুটা লােকসান হবে। আগামীতে আরও আগে চাষ শুরু করতে হবে। বিশেষ করে উঁচু ও চরের জমিতে চাষ করতে হবে।’

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved © 2023
Developed By : JM IT SOLUTION