1. kazi.rana10@gmail.com : Sohel Rana : Sohel Rana
  2. jmitsolution24@gmail.com : support :
বৃহস্পতিবার, ৩০ অক্টোবর ২০২৫, ০৯:৩০ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
নবীনবরণে নতুন স্বপ্নের আলো : সরকারি মুকসুদপুর কলেজে তারুণ্যের উৎসব যুবদল সবসময় দেশের গণতন্ত্র, স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছে – সেলিমুজ্জামান সেলিম ফরিদপুরে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী সফল করতে হাসান আশরাফের নেতৃত্বে বিশাল মিছিল রাজবাড়ীতে মোবাইল কোর্টে মাদকসেবীর কারাদণ্ড মধুখালীতে বালিশ চাপা দিয়ে স্ত্রী হত্যা মামলার প্রধান আসামী গোপালগঞ্জ থেকে গ্রেফতার মধুখালীতে নতুন কমিটি পেয়ে বিএনপির আনন্দ মিছিল সালথায় বাসর রাতে যুবকের আত্মহত্যা গোপালগঞ্জে ক্লাস্টারভিত্তিক চিংড়ি চাষে দক্ষতা বৃদ্ধিতে পাঁচ দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ চলছে। মধুখালীতে ইউপি সদস্য সেলিম শিকদারের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন ইয়াবা ও গাঁজা সেবনরত অবস্থায় প্রধান শিক্ষক গ্রেফতার

ফরিদপুরে কাউন্সিললের বিরুদ্ধে প্রতারনার মাধ্যমে অতিরিক্ত টাকা আদায়ের অভিযোগে থানায় অভিযোগ

স্টাফ রিপোর্টার
  • Update Time : রবিবার, ৯ জুলাই, ২০২৩
  • ৩৯৩ Time View

ফরিদপুর কোতয়ালী থানার অভিযোগ সূত্রে জানাযায় শ্যামলি আক্তার, স্বামী- মোতাহার হোসেন, সাং-গোয়ালচামট, খোদাবক্স রোড, থানা- কোতয়ালী, জেলা-ফরিদপুর এর নিকট হতে বিবাদী- আমির হোসেন মাসুদ, ৫নং ওয়ার্ড ফরিদপুর পৌরসভার বর্তমান কাউন্সিলর, পিতা- আব্দুর রব শেখ, সাং- মুরারীদহ, থানা- কোতয়ালী, জেলা-ফরিদপুর এর বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগে জানা যায় শ্যামলি আক্তার এর স্বামী মোতাহার হোসেন আল-ফাততাহ মাল্টিপারপাস কো-অপারেটিভ, আলীপুর বাদামতলী সড়ক সংস্থা হতে ৭.০০ লক্ষ টাকা লোন গ্রহণ করে। তার স্বামীর নামে ৫.০০ লক্ষ টাকা ও শাশুড়ি হাজেরা বেগমের নামে ১.০০ লক্ষ টাকা এবং শ্যামলি আক্তার এর নিজ নামে ১.০০ লক্ষ টাকা লোন গ্রহণ করে। উক্ত লোন নেওয়ার সময় শ্যামলি আক্তার এর স্বামী উক্ত সংস্থায় ৩টি চেক যথা ইসলামী ব্যাংক, ফরিদপুর শাখা এর নামে যার মুদারাবা সঞ্চয়ী হিসাব নং-১৫৫৯১ একটি চেক যার নম্বর- এম.এস.ই ২৬০৭৩৯০ ও সোনালী ব্যাংক এর হিসাব নম্বর ৬০৭২/২২, যার চেক নম্বর গগ/১০৭৩৮৭১০ এবং জনতা ব্যাংক- গোয়ালচামট শাখা এর চেক নং- এসবি-১০/এফডি ২৯২৩২৭৭ যার হিসাব নং- ৪৫১৬১ মাসুদকে প্রদান করে। পরবর্তীতে অভিযোগকারী শ্যামলি আক্তার এর স্বামী মোতাহার হোসেন উক্ত সংস্থায় গত ইংরেজি ০৮-০২-২০১২ তারিখ অফিসের সহকারী ম্যানেজার নূরুল ইসলাম এর নিকট নগদ ৬.০০ লক্ষ টাকা প্রদান করেন। উক্ত সহকারী ম্যানেজার নূরুল ইসলাম টাকা গ্রহণ করে এবং শ্যামলি আক্তার এর স্বামীকে সাদা কাগজে লিখিত দিয়ে অফিসের সীল ও স্বাক্ষর করে দেয়। শ্যামলি আক্তার এর স্বামী চেক ৩টি ফেরত চাইলে সহকারী ম্যানেজার নূরুল ইসলাম জানান ম্যানেজার ঢাকায় আছে, তিনি আসলে আপনাদের চেক ফেরত দিবে। পরবর্তীতে শ্যামলি আক্তারের স্বামী মোতাহার হোসেন বার বার অফিসে গিয়ে চেক ফেরত চাইলে অফিস মোতাহারকে বিভিন্ন টালবাহানা করে ঘুরাইতে থাকে। ইতি মধ্যেই শ্যামলির স্বামী সড়ক দুর্ঘটনায় আহত হয়ে গুরুতর অসুস্থ হয়ে বিছানায় পড়ে যায়। এরই মধ্যে উক্ত শাখার ম্যানেজার বদলী হয়ে অন্যত্র চলে যায় এবং চলে যাওয়ার সময় বিবাদী মাসুদকে দায়িত্ব বুঝায়ে দেয়। বিবাদী দায়িত্ব পাওয়ার পর শ্যামলি আক্তার কে মোবাইলে ফোন করে জানায় আপনাদের চেক ফেরত নিয়ে যাবেন এবং অফিসের পাওনা ১.০০ লক্ষ টাকা বুঝায়ে দিবেন। শ্যামলি আক্তার বিবাদীর কথা সরল বিশ্বাস করিয়া গত ২০১৯ সালে বিবাদী মাসুদকে গোয়ালচামট বেতুয়াবাড়ী সড়ক রাস্তার উপর নগদ ৮০.০০ হাজার টাকা প্রদান করে এবং বিবাদীর নিকট তাদের দেওয়া চেক ফেরত চাইলে বিবাদী বাকি টাকা দিয়ে চেক ফেরত নিতে বলে। পরবর্তীতে বিবাদী পুনরায় শ্যামলি আক্তার কে ফোন করে জানায় তাকে আরো ৫০.০০ হাজার টাকা দিলে উক্ত চেকগুলি ফেরত দিয়ে দিবে বলিয়া টাকা নিয়ে তার বাসায় যেতে বলে। বিবাদী মাসুদের কথায় সরল বিশ্বাসে আরো ৫০.০০ হাজার টাকা প্রদান করে এবং চেক ফেরত চাইলে বিবাদী মাসুদ শ্যামলি আক্তার কে অফিসে গিয়ে চেক আনতে বলে। পরবর্তীতে তার অফিসে শ্যামলি আক্তার এর স্বামী মোতাহার হোসেন চেক ফেরত চাইলে বিবাদী তাকে চেক ফেরত না দিয়ে আরো ৫০.০০ টাকা দাবী করে। বিবাদী মাসুদকে আর টাকা দিতে পারবোনা জানালে শ্যামলি আক্তার ও তার স্বামীর সাথে খারাপ আচরণ করে এবং তাদেরকে অফিস থেকে বের করে দেয়। পরে শ্যামলি আক্তার ও তার স্বামী বার বার চেক ফেরত চাওয়াতে বিবাদী মাসুদ শ্যামলির স্বামী ও শাশুড়ির নামে বিজ্ঞ আদালতে ৩টি মিথ্যা মামলা দায়ের করে হয়রাানি করিতেছে। মামলা দেওয়ার পর-পরই বিবাদী মাসুদ শ্যামলি আক্তারদের নিকট বর্তমানে ৫.০০ লক্ষ টাকা দাবি করিতেছে। অতিরিক্ত এই ৫.০০ লক্ষ টাকা প্রদান না করিলে মামলা প্রত্যাহার করিবে না বলিয়া নানা প্রকার হুমকি ও ভয়-ভীতি দেখাইয়া আসিতেছে। এমতাবস্থায় সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের নিকট প্রতারক মাসুদের হাত থেকে রক্ষা ও চেক ফেরত পেতে এলাকাবাসী ও ভুক্তভোগী শ্যামলি আক্তার জোর দাবি জানিয়েছে। এ ব্যাপারে অভিযুক্ত মাসুদের ফোনে যোগোযোগ করার চেষ্টা করা হলে তাকে পাওয়া যায় নি এবং অভিযোগের বিষয়ে ফরিদপুর কোতয়ালী থানা পুলিশের সাথে কথা হলে জানান তদন্ত পূর্বক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

 

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved © 2023
error: Content is protected !!