1. kazi.rana10@gmail.com : Sohel Rana : Sohel Rana
  2. jmitsolution24@gmail.com : support :
রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১০:৪১ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
ফরিদপুরে এডভোকেট ইসার সমর্থনে ‌লিফলেট বিতরণ ফরিদপুরে আর. জে. ন্যাচারাল হেলথ কেয়ার ও নোভাস ভিভো সোসাইটি’র উদ্বোধন সালথা প্রেসক্লাবের সভাপতি নাহিদ, সম্পাদক সাইফুল নির্বাচিত গেরদা গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্টের সেমিফাইনালে উত্তেজনা পূর্ণ খেলায় হাজারো দর্শকের উপস্থিতি সাতপাড়ে বিনামূল্যে ছানি অপারেশন শিবির অনুষ্ঠিত ফরিদপুরে প্রকল্প বাস্তবয়ান কর্মকর্তার ‘সম্পদের পাহাড়’: চাকরির ১২ বছরে করেছে ডুপ্লেক্স বাড়ি বিক্ষোভ-অবরোধে ভাঙ্গার মহাসড়কে ৪০ কিলোমিটার যানজট নরসিংদীর ইনডেক্স প্লাজা জেলা ছাত্রদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক নাসির শাহ পরিচালনায় স্বস্তিতে ব্যবসায়ীরা রাজবাড়ীতে পুলিশের ওপর হামলা: নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতাসহ গ্রেফতার ৫ সরকার আসে সরকার যায় কৃষকের ভাগ্যের কোন পরিবর্তন হয় না-শহিদুল ইসলাম বাবুল

মেয়ের বিয়েতে থাকা হলো না জাহাজ মাস্টার কিবরিয়া বিশ্বাসের

বাঙ্গালী খবর রিপোর্ট
  • Update Time : মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর, ২০২৪
  • ২১৪ Time View

চাঁদপুরের মেঘনা নদীতে মালবাহী জাহাজে হত্যার শিকার ৭ জনের মধ্যে একজন জাহাজের মাস্টার গোলাম কিবরিয়া বিশ্বাস। নিহতদের মধ্যে গোলাম কিবরিয়ার ভাগনে শেখ সবুজও রয়েছে। একই পরিবারের দুজনের এমন মর্মান্তিক মৃত্যুতে শোকস্তব্ধ স্বজনেরা।

জাহাজের মাস্টার গোলাম কিবরিয়ার বাড়ি ফরিদপুর জেলার কোতয়ালী থানায়। নতুন বছরের ৩ জানুয়ারি বাড়িতে যাওয়ার কথা ছিল তাঁর। ১০ জানুয়ারি ছোট মেয়ের বিয়ে। কিন্তু নির্মম হত্যার শিকার হলেন তিনি। মেয়ের বিয়ে দেখে যাওয়া হলো না তাঁর।

গত ২৩ ডিসেম্বর সোমবার দুপুরে মেঘনা নদীতে মালবাহী জাহাজ থেকে সাতজনের মরদেহ উদ্ধার করে নৌ পুলিশ। এদিন রাতে খবর পেয়ে চাঁদপুর সদর জেনারেল হাসপাতালে আসেন নিহতদের স্বজনেরা।

হাসপাতালে কথা হয় শেখ সবুজের ভাই ফারুক হোসেনের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘নিহত সাতজনের মধ্যে মামা গোলাম কিবরিয়া ও আমার ভাই শেখ সবুজ আছে। মামা ৩০ বছর ধরে জাহাজের চাকরি করলেও ভাই সবুজ মাত্র দেড় আস আগে যোগ দেয়। মেয়ের বিয়ে নিয়ে রোববার রাতে মামার সাথে শেষ কথা হয়েছিল। জানুয়ারিতে মেয়ের বিয়ের জন্য বাড়ি আসার কথা ছিল মামার।

জানা যায়, মাত্র ১০ দিন আগে এমভি আল-বাখেরা নামক কার্গো জাহাজে চাকরি নেন মাগুরার মোহাম্মদপুরের চরযশবন্তপুরের কিশোর মাজেদুল। তার বাবা কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলেন, গত রবিবার সকালে ছেলের সঙ্গে সবশেষ কথা হয়। তখন ছেলে তাকে বলেছিল, বাবা আমার মোবাইলে এমবি নেই। নেটওয়ার্ক পেতে তার কাছে এমবি চাওয়ার পর তা রিচার্জ করে পাঠান তিনি। কিন্তু ওই দিন রাতের পর আর যোগাযোগ নেই ছেলের সঙ্গে।

নিহত মাজেদুলের বড় ভাই রাইসুল বলেন, ‘আমরা তিন ভাই। সবার ছোট মাজেদুল। এলাকার একটি মাদরাসায় নবম শ্রেণিতে পড়াশোনা করত।

বার্ষিক পরীক্ষার পর এক প্রতিবেশীর ডাকে জাহাজে খণ্ডকালীন চাকরি নেয়। ১ জানুয়ারিতে বাড়ি ফিরে আসার কথা ছিল ছোট ভাইয়ের। তবে তার আগেই ফিরেছে তবে জীবিত নয়, লাশ হয়ে।’

 

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved © 2023
error: Content is protected !!