মমতা খাতুন এর অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, মধুখালী থানার মহিষাপুর গ্রামের মো: আলমগীর খানের স্ত্রী (প্রতিবন্ধী ছেলের মাতা) মোছা: মমতা খাতুন এক অসহায় মানবতার দিন যাপন করছেন। পারিবারিক জমি জমার জের ধরে নিজ জমি থেকে বঞ্চিত করার পায়তারা করছে মো: আলমগীর খানের ছোট ভাই মো. এরশাদ খান, মনির হোসেন মনা, শফিকুল ইসলাম, খোকন খান, আইয়ুব খান, শেফালী বেগম, রেখা বেগম, রেহেনা বেগমসর্বসাং- পিতা- মৃত- ওহাব খান মহিষাপুর মধুখালী ফরিদপুরগং কিছুদিন পর পরই চলে র্নিমম নির্যাতন ও উচ্ছেদ এর থেকে বাদ পড়ে নি প্রতিবন্ধী শিশুটিও। গত ৩০ জুলাই রবিবার সন্ধ্যা ৬ টায় মো. এরশাদগং এর উপস্থিতিতে মমতা খাতুন এর উপর চলে অমানবিক নির্যাতন এরশাদগংরা সঙ্গবদ্ধ ভাবে আসে এবং হত্যার উদ্দোশ্যে চলে মমতা খাতুন এর উপর নির্যাতন কিল, ঘুষি মেরে নীলা ফুলা যখম করে এবং প্রাণে মেরে ফেলার উদ্দ্যেশে লোহার রড, বাঁশের লাঠি দিয়ে আঘাত করে শরীরের বিভিন্ন স্থানে। এই র্নিমম নির্যাতন থেকে বাদ পড়ে নি প্রতিবন্ধী শিশু সন্তান ইশতিয়াক রহমান খানও। তাদের ডাক চিৎকারে এলাকাবাসী এগিয়ে আসলে এরশাদগংরা মমতা খাতুনকে হত্যার উদ্দোশ্য ব্যার্থ হয়। এক পর্যায়ে মমতা খাতুন জ্ঞান ফিরে পেলে তাকে চিকিৎসার জন্য মধুখালী সরকারী হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এ ঘটনার পরে মধুখালী থানায় অভিযোগ করতে গেলে সঠিক এভিডেন্স থাকা সত্তেও থানা থেকে কোন সুরাহ মেলে নি। মেলে নি মধুখালী উপজেলা পরিষদ থেকে কোন সুষ্ঠ বিচার। মমতা খাতুন ও তার প্রতিবন্ধী শিশুকে করা শারীরিক ও মানষিক নির্যাতন এর বিচার চেয়ে জেলা প্রশাসক বরাবর একটি আবেদন করেছে। এই অসহায় দুস্ত মা ও প্রতিবন্ধী শিশুকে নিয়ে মানুষের দাড়ে দাড়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে সুষ্ঠ বিচারের আসায় কেউ নেই তাদের সাহায্য করার মত। নিজের জমিতে নিজে থাকতে পাড়ছে না। প্রানের ভয়ে মা ও প্রতিবন্ধী শিশুকে নিয়ে পরের বাড়িতে মাথা গুজে আছে কোন রকম। মমতা খাতুন এর স্বামীর দেওয়া জমির সম্পূর্ন কাগজ পত্র ও দলিল মমতা খাতুন এর নামে থাকলেও তাকে ঐ জায়গা দখল করতে দিচ্ছে না তার ভাসুর ও ননদগন। এ বিষয়ে ফরিদপুর জেলা প্রশাসক , উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও এসি ল্যান্ড এর সদয় হস্তক্ষেপ কামনা করছে অসহায় পরিবারটি।