1. kazi.rana10@gmail.com : Sohel Rana : Sohel Rana
  2. jmitsolution24@gmail.com : support :
রবিবার, ০৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০৬:১৬ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
সদরপুর সরকারি কলেজের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা সদরপুরে নিউ স্কয়ার ডায়াগনস্টিক সেন্টার উদ্বোধন আ. লীগের নির্যাতনে দীর্ঘ ১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন মাওলানা আবুল কালামের ছেলে জিহাদ বোয়ালমারীতে বঙ্গবন্ধুর স্মৃতিস্তম্ভ ভেঙ্গে দিলো বিক্ষুব্ধ ছাত্র জনতা বোয়ালমারীতে গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী লাঠি খেলা অনুষ্ঠিত সদরপুরে পিয়াজলাখী নতুন কুঁড়ি কিন্ডার গার্টেনে বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠিত মুকসুদপুরে বহুগ্রাম ইউপিতে চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পেলেন রুবেল মিয়া গোপালগঞ্জে বশেমুরবিপ্রবিতে শিক্ষার্থীদের পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযান গোপালগঞ্জের দিদার হত্যা মামলায় কাশিয়ানীর আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার গোপালগঞ্জ এলজিইডি-তে অনিয়ম, দুর্নীতি তদন্তে দুদকের অভিযান

পিলখানা হত্যাকাণ্ড: বিস্ফোরক মামলায় আড়াই শতাধিক আসামির জামিন

ডেস্ক রিপোর্ট
  • Update Time : রবিবার, ১৯ জানুয়ারী, ২০২৫
  • ১৬৭ Time View

পিলখানা হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় বিস্ফোরক আইনের মামলায় আড়াই শতাধিক আসামি জামিন পেয়েছেন।

কেরাণীগঞ্জের কেন্দ্রীয় কারাগারে স্থাপিত অস্থায়ী আদালতে রোববার শুনানি শেষে এ আদেশ দেন ঢাকার বিশেষ ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিচারক ইব্রাহিম মিয়া।

আসামিদের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী আমিনুল ইসলাম, মোহাম্মদ পারভেজ হাসান ও ফারুক আহাম্মদ। রাষ্ট্রপক্ষের কৌঁসুলি বোরহান উদ্দিন জামিনের বিরোধিতা করেন।

বোরহান উদ্দিন বলেন, কতজন জামিন পেয়েছেন তা এখনো নিশ্চিত হতে পারিনি আমরা। রাষ্ট্রপক্ষ ও আসামি পক্ষ কেউই জানে না। তবে আড়াই শতাধিক জামিন পেয়েছেন। এর মধ্যে হত্যা মামলায় যারা খালাস পেয়েছিলেন এবং ওই মামলায় পরবর্তীতে হাই কোর্টে ১৫ জনের সাজা বাড়ানো হয়েছিল; তারা ছাড়া যারা খালাস পেয়েছিলেন, তারা জামিন পেয়েছেন।

এদিকে আসামিদের স্বজনরা সকাল থেকেই কারাগারের মূল ফটকের সামনে অবস্থান করছেন। প্রিয়জনদের জামিনের জন্য তাদের প্রার্থনা করতে দেখা গেছে।

২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি ঢাকার পিলখানায় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর সদরদপ্তরে বিদ্রোহের ঘটনায় ৫৭ সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জন নিহত হন। দেশের গণ্ডি পেরিয়ে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে আলোড়ন তোলে ওই ঘটনা।

সেই বিদ্রোহের পর সীমান্ত রক্ষা বাহিনী বিডিআরের নাম বদলে যায়, পরিবর্তন আসে পোশাকেও। এ বাহিনীর নাম এখন বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ বা বিজিবি।

বিদ্রোহের বিচার বিজিবির আদালতে হলেও হত্যাকাণ্ডের মামলা বিচারের জন্য আসে প্রচলিত আদালতে। এই ঘটনায় হত্যা ও বিস্ফোরক আইনে দুটি মামলা হয়। হত্যা মামলায় খালাস বা সাজাভোগ শেষে বিস্ফোরক মামলার কারণে মুক্তি আটকে যায় ৪৬৮ বিডিআর সদস্যের।

বিস্ফোরক আইনের মামলায় ৮৩৪ জন আসামির বিরুদ্ধে বিচারকাজ শুরু হয়েছিল ২০১০ সালে। কিন্তু মাঝপথে বিস্ফোরক মামলার কার্যক্রম এক প্রকার স্থগিত রেখে কেবল হত্যা মামলার সাক্ষ্য উপস্থাপন করে রাষ্ট্রপক্ষ। এ কারণে এই মামলার বিচার ঝুলে যায়।

অন্যদিকে হত্যা মামলায় ৮৫০ জনের বিচার শেষ হয় ২০১৩ সালের ৫ নভেম্বর। তাতে ১৫২ জনের ফাঁসি, ১৬০ জনের যাবজ্জীবন ও ২৫৬ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয়। খালাস পান ২৭৮ জন।

২০১৭ সালের ২৭ নভেম্বর সেই মামলার ডেথ রেফারেন্স ও আপিলের রায়ও হয়ে যায় হাই কোর্টে। তাতে ১৩৯ আসামির মৃত্যুদণ্ড বহাল রাখা হয়। যাবজ্জীবন সাজা দেওয়া হয় ১৮৫ জনকে। আরও ২২৮ জনকে দেওয়া হয় বিভিন্ন মেয়াদে সাজা। খালাস পান ২৮৩ জন।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved © 2023
Developed By : JM IT SOLUTION