ফরিদপুর পিটিআইয়ের সাবেক সুপারিনটেন্ট কৃষ্ণা রানী বসুর ড্রাইভার ছিলেন আমজেদ শেখ তিনি গত১২ জানুয়ারি ২০১৬ খ্রিস্টাব্দের আদেশ নং প্রশিঅ/ও এম -২৩ /২০১৫ /১৯৭( ৬৫) স্মরক মূলে নিয়োগ প্রাপ্ত ড্রাইভার ছিলেন। তবে উক্ত প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হওয়ার পর সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ পরবর্তীতে ৭ ই অক্টোবর ২০১৮ খ্রিস্টাব্দ
কেজুয়াল লেবার হিসাবে সামজেদ শেখ নিয়োগ প্রাপ্ত হইয়া পিটিআইয়ের সুপারেনটেন্ট এর ড্রাইভার হিসেবে কাজ করে আসছেন। এরই মধ্যে গত ১৫ ই মে ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ পিটিআইয়ের সাবেক সুপার এন্টেন কৃষ্ণা রানী বসুর মৌখিক নিদের্শে তার চাকরি চলে যায়।
এদিকে সামজেদ শেখ চাকুরি হারিয়ে পরিবার নিয়ে মানবতা জীবন যাপন করছে এবং নিজের চাকুরি ফেরত পাওয়ার জন্য, প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ও ফরিদপুরের জেলা প্রশাসক বরাবর কাজে যোগদানের অনুমতি চেয়ে আবেদন করার পার ও তার কাজে যোগদানের সুযোগ মিলে নাই।
সামজেদ শেখ জানায় আমি না বুঝে পিটিআইয়ের সুপােরন্প্রেট ম্যাডামের অনিমের কথা বলে ফেলি এবং সরকারি গাড়ি সার্ভিসিং এর জন্য সরকার কর্তৃক বরাদ্দকৃত ২৫ হাজার টাকা গাড়ি সার্ভিসিংয়ের কাজ করানোর জন্য বলি। এর পর থেকেই ম্যাডাম আমার উপর ক্ষিপ্ত হয়ে বলে গাড়ির কাজ করানো লাগবে না। সেই থেকে একটার পর একটা আমার কাজের ত্রুুটি ধরে বিভিন্ন সময় আমাকে গালিগালাজ করতে থাকে। কারণ তিনি গত 2022/ 23 অর্থবছরে গাড়ির সার্ভিসিং বাবদ ২৫ হাজার টাকা তুলে নেন। এর কয়েক মাস পর ম্যাডাম রিটায়েটের কারেন গাড়ির কাজ করাতে আগ্রহী হন না। তবে গাড়ি সার্ভিসিং এর কাজ করানোর প্রয়োজন বলে আমি তাকে অনুরোধ করলে তিনি ক্ষিপ্ত হন আমার উপর বিভিন্ন ধরনের অভিযোগ তুলেন। হঠাৎ ১৪ই মে ২০২৪ খ্রিস্টাব্দে গাড়ি চালানোর ত্রুটি ধরে পরের দিন আমাকে ফোন করে গাড়ির চাবি ও কাগজপত্র জমা দিতে বলে ও গাড়ি চালাতে নিষেধ করেন। পরবর্তীতে ২১মে তার পছন্দের একজন ড্রাইভার নিয়োগ দেন এবং আমার নামে তার বেতন তুলে নেন।
আমি আমার চাকুরি ফেরত পাওয়ার জন্য প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর মহাপরিচালক ও ফরিদপুরের জেলা প্রশাসকের কাছে আবেদন করি।
সামজেদ অভিযোগ তুলে আর ও জানায়, ম্যাডাম রিটার্ডের এর আগে পি টি আই থেকে বিভিন্ন অনিয়ম করে অর্থাৎ আত্নসাধ করেছেন, তার বিরুদ্ধে কেউ কথা বললে চাকরি হারানোর হুমকি দিয়েছে। আমি খবর পেয়েছি ইতিমধ্যে ম্যাডামের বিরুদ্ধে অনিয়মের তদন্ত চলছে ম্যাডাম বর্তমান সুপারেন্টেট কে ম্যানেজ করে কাগজপত্র ঠিক করার চেষ্টা করছেন। এ বিষয়ে ফরিদপুর পিটিআইয়ের সাবেক সুপারিন কৃষ্ণ রানী জানান সামজেদ আমার কথা শুনত না। ও সব সময় আমাকে থেযেটে রাখত।
ওকে কেউ পছন্দ করত না। ও নিয়োগকৃত কোন ড্রাইভার না। ডেইলি কেজুয়েল লেভার হিসাবে বেতন পেত। গাড়ি ঠিক থাকার পরেও সার্ভিসিং করার কথা বলতো।