1. kazi.rana10@gmail.com : Sohel Rana : Sohel Rana
  2. jmitsolution24@gmail.com : support :
বৃহস্পতিবার, ১০ জুলাই ২০২৫, ০১:২৮ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
পদ্মা সেতু প্রকল্প রক্ষা বাঁধে ভাঙন, নদীতে বিলীন ১০ স্থাপনা মুকসুদপুরের শহিদুল, নগরকান্দা মোকা, ভাঙ্গার কিবরিয়া ও বোয়ালমারীর পার্থ গ্রেপ্তার মধুখালীতে বড় ভাইয়ের বিরুদ্ধে-ছোট ভাইয়ের হাত-পা বেঁধে ভাঙচুরসহ নগদ টাকা ও স্বর্ণালংকার লুটপাটের অভিযোগ সদরপুরে লটারির মাধ্যমে ওএমএস-খাদ্য বান্ধব কর্মসূচির ডিলার নিয়োগ করলেন ইউএনও তথ্যপ্রযুক্তির উপরে পিএইচডি ফরিদপুরে যৌথ বাহিনীর অভিযানে ভেজাল ঔষুধসহ আটক ১ মানবিক চেয়ারম্যান মুকুল হোসেনের বিরুদ্ধে ভুয়া সংবাদের প্রতিবাদে নিন্দার ঝড় আপন ভাইয়ের সম্পত্তি জোর করে দখল সদরপুরে বিএনপি সভাপতির হাতে লাঞ্চিত নয়াডাঙ্গী গ্রামের অনেকেই : অভিযোগ ভুক্তভোগীদের মধুখালীতে যৌথ বাহিনীর অভিযানে তিন মাদক কারবারী আটক

মধুখালীতে বড় ভাইয়ের বিরুদ্ধে-ছোট ভাইয়ের হাত-পা বেঁধে ভাঙচুরসহ নগদ টাকা ও স্বর্ণালংকার লুটপাটের অভিযোগ

মধুখালী প্রতিনিধি
  • Update Time : মঙ্গলবার, ৮ জুলাই, ২০২৫
  • ১৮ Time View

ছোট ভাই রাজ শ্রমিক হারুন ফকিরকে তার নিজ ঘরে  হাত-পা বেঁধে আপন বড় ভাই রেলের কর্মচারী মুছা ফকির ও তার সন্ত্রাসী বাহিনী দিয়ে ঘরের আসবাবপত্র, ভাঙচুর নগদ, টাকা ও স্বর্ণালংকার লুট পাটের অভিযোগ উঠেছে।

ঘটনাটি মধুখালী উপজেলার গাজনা ইউনিয়নের ভাটিকান্দি মথুরাপুর গ্রামে ঘটেছে, গতকাল(৭ জুলাই সোমবার) ভুক্তভোগী হারুন ফকির ও তার স্ত্রী ফরিদা বেগম সাংবাদিকদের কাছে কান্না জড়িত কন্ঠে বলেন, ঘটনার প্রায় তিন মাস অতিবাহিত হলেও আমাদের নগদ টাকা ও স্বর্ণালংকার উদ্ধার হয়নি।

হারুন ফকির সাংবাদিকদের বলেন, ঘটনার দিন আমার স্ত্রী বাড়িতে ছিল না, সেই সুযোগে রাত তিনটার সময় আমার মায়ের পেটের ভাই এলাকার শীর্ষ সন্ত্রাসী আমার ঘরের দরজা ভেঙ্গে ঘরে ঢুকে আমার হাত পা বেঁধে মেঝেতে ফেলে রাখে, অতঃপর আলমারি ভাঙ্গিয়া নগর ২ লক্ষ টাকা ও আমার স্ত্রীর দুই ভরি স্বর্ণ নিয়ে যায়।

এছাড়া ঘরের বিভিন্ন আসবাবপত্র ভেঙ্গে চুরমার করে, এছাড়া আমাকেও আমার পরিবারকে হত্যার হুমকি দেয়, আমি মধুখালী থানায় মামলা করিতে গেলে আমার মামলা থানা পুলিশ নিতে অস্বীকার করলে আমি ফরিদপুর বিজ্ঞ আদালতে একটি মামলা দায়ের করি। বর্তমান মামলাটি তদন্তাধীন আছে।

হারুন ফকিরের স্ত্রী ফরিদা বেগম সাংবাদিকদের কাছে বলেন, আমার পরিবারকে নিঃস্ব করে দিয়েছে মুছা ফকির, যেকোনো সময় আমারও আমার পরিবারকে মুসা ফকির হত্যা করতে পারে, আমরা এখন নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি।

ঘটনার সময় মুসা ফকির এর সাথে তার সহযোগী বাঁকা মোল্লা, রেহেনা বেগম  শাহিনা বেগম,ও শাহানা বেগম ছিলেন বলে ভুক্তভোগী হারুন উল্লেখ করেন।

এ ব্যাপারে জানতে মুসা ফকিরের মুঠোফোনে ফোন দিয়ে তাকে পাওয়া যায়নি, সরজমিনে খোঁজখবর নিয়ে জানা যায় গাজনা ইউনিয়নের সাহেব আলী ফকিরের ছেলে মুসা ফকির দুর্ধর্ষ সন্ত্রাসী প্রকৃতির লোক, ভুয়া সার্টিফিকেট দিয়ে রেল কোম্পানিতে চাকরি করছে, বিষয়টি কর্তৃপক্ষ অবগত আছে। এ ছাড়া মুছা ফকির এলাকায় আতঙ্ক  সৃষ্টি করে রাখায় তার ভয়ে কেউ মুখ খোলে না,তার বিরুদ্ধে  এলাকায় নানা অনিয়ম দুর্নীতির অভিযোগ রয়েছে।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved © 2023
error: Content is protected !!